প্রেস বিজ্ঞপ্তি: সকল শ্রমিকের জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত কর

তারিখ: ৩০/০৫/২০২৪

বরাবর,
বার্তা সম্পাদক/প্রধান প্রতিবেদক/এসাইনমেন্ট অফিসার
জনাব
মহান মে দিবস-২০২৪ ও কর্মজীবী নারী’র ৩৩ বছরের শুভেচ্ছা!

কর্মজীবী নারী একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠন হিসেবে ১ মে ১৯৯১ সাল থেকে কাজ করছে। এই সংগঠনের লক্ষ্য হচ্ছে নারী ও পুরুষের সমতা আনয়ন, নারী ও নারীশ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং উন্নয়নের মূল ধারায় তাদের সম্পৃক্ত করা। প্রথম থেকেই “কর্মজীবী নারী” আইএলও কনভেনশন ও দেশে প্রচলিত শ্রমআইনসহ অন্যান্য আইন অনুযায়ী নারী ও নারী শ্রমিকের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করে আসছে।

এরই ধারাবাহিকতায় কর্মজীবী নারী আগামী ১ মে, ২০২৪ সকাল ৮.৩০ মিনিটে মহান মে দিবস-২০২৪ ও ৩৩ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে ‘সকল  ক্ষেত্রে অধিকার মর্যাদায়, নারী থাকবে পৃথিবীর বৃহৎ আঙ্গিনায়’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে এবং “সকল শ্রমিকের জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত কর” এই প্রতিপাদ্য নিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে শ্রমিক সমাবেশ ও মিছিল এর আয়োজন করেছে।

উক্ত আয়োজনে সভাপতিত্ব করবেন কর্মজীবী নারী’র সহ-সভাপতি উম্মে হাসান ঝলমল। প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখবেন কর্মজীবী নারী’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিরীন আখতার। সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখবেন বিলস এর নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ, কর্মজীবী নারী’র অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক সানজিদা সুলতানা, স্কপ এর কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি।

অনুষ্ঠান               : শ্রমিক সমাবেশ ও মিছিল
বিষয়                   : সকল শ্রমিকের জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত কর

তারিখ, সময় ও স্থান: ১ মে ২০২৪, জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকা। সময়: সকাল ৮.৩০ মিনিট

অনুগ্রহপূর্বক উক্ত আয়োজনে আপনার বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক / দর্শক নন্দিত টেলিভিশন চ্যানেল / বার্তা সংস্থার পক্ষ থেকে একজন প্রতিবেদক ও একজন চিত্র সাংবাদিক / ক্যামেরা ক্রু পাঠানোর অনুরোধ করছি।
বার্তা প্রেরক
রাজীব আহমেদ
সমন্বয়ক (প্রোগ্রাম), কর্মজীবী নারী
যোগাযোগ: ০১৭১২৪৭৯৫০১

KarmojibiNari: 159/A, Regent parbata Grand, Shusona, Apartment -102 & 104, Senpara, Parbata, Mirpur, Dhaka.

Anniversary of Karmojibi Nari

Anniversary of Karmojibi Nari

On the 33rd anniversary of Karmojibi Nari’s (KN), we would like to extend sincere gratitude and share our happiness with you!

Together, let us celebrate this achievement and recommit to empowering women in the workforce. On the eve of International Workers’ Day, let’s honor the contributions of workers worldwide and continue striving for fair labor practices and equality for all.

প্রেস বিজ্ঞপ্তি | জাতীয় ও স্থানীয় শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সাথে রপ্তানীমুখী শিল্পের কর্মহীন ও দুঃস্থ শ্রমিকদের জন্য সামাজিক সহায়তা কার্যক্রম বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

প্রেস বিজ্ঞপ্তি | জাতীয় ও স্থানীয় শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সাথে রপ্তানীমুখী শিল্পের কর্মহীন ও দুঃস্থ শ্রমিকদের জন্য সামাজিক সহায়তা কার্যক্রম বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

আজ ২ এপ্রিল ২০২৪ মঙ্গলবার, সকাল ১১ টায় বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠন কর্মজীবী নারী মিরপুর-11 তে বিসিসিপি এর হল রুমে জাতীয় ও স্থানীয় শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সাথে এক কর্মশালার আয়োজন করে। উক্ত কর্মশালায় সভাপতিত্ব করবেন কর্মজীবী নারীর সহসভাপতি উম্মে হাসান ঝলমল।

কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সাকিউন নাহার, সাবেক অতিরিক্ত সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রনালয়। আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, নইমুল আহসান জুয়েল, যুগ্ম সমন্বয়ক জিস্কপ ও সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় শ্রমিক জোট বাংলাদেশ, আব্দুল ওয়াহেদ, কার্যকরী সভাপতি, জাতীয় শ্রমিক জোট, সিরাজুল ইসলাম রনি, সভাপতি, বাংলাদেশ জাতীয় গামেন্টস শ্রমিক কর্মচারী লীগ, খালেকুজ্জামান লিপন, সহসভাপতি, গার্মেন্টস শ্রমিক ফ্রন্ট, আসাদুজ্জামান রুমন, এডভাইজারজিআইজেড।

শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কর্মজীবী নারীর অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক, সানজিদা সুলতানা ও টিএসএসএসআর এর প্রতিনিধি সৈয়দ সাদিয়া হাসান। মুল বিষয় বস্তুর উপরে পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপন করেন জেহিন মাহমুদ ও রিনা আমিনা। কর্মশালাটি পরিচালনা করেন কর্মজীবী নারীর সমন্বয়ক রাজীব আহমেদ। কর্মশালায় আরো উপস্থিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রদান করবেন ১৪ টি সেক্টরাল ফেডারেশন এর নেতৃবৃন্দ। 

সাকিউন নাহার তার বক্তব্যে বলেন, ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারীকালীন সময়ে, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও জার্মান সরকারের আর্থিক সহায়তায় বাংলাদেশ সরকার রপ্তানী মুখী শিল্প কারখানার কর্মহীন ও দুঃস্থ শ্রমিকদের জন্য একটি সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রম চালু করে।

একই সাথের প্তানীমুখী শিল্পের কর্মহীন হয়ে পড়া ও দুঃস্থ শ্রমিকদের সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের আওতায় সরকার প্রাথমিক ভাবে রপ্তানীমুখীতৈ রিপোশাক এবং জুতা ও চামড়াজাত পণ্যশিল্পের ৪টি মালিক সংগঠনের আওতাভুক্ত কারখানার শ্রমিকদের শর্তপূরণ ও যাচাই সাপেক্ষে নির্দিষ্ট পরিমান আর্থিক সহায়তা প্রদান করছে।এই কর্মসূচীতে আমরা ৮টাসেক্টরের সাথে কাজ করি।যাদের জন্য প্রোগ্রাম তাদের জানানোর চেষ্টা করছি কর্মজীবী নারীর এর সাথে মিলে।এই কার্যক্রম সফল করতে আপনাদের সহযোগিতা ও পরামর্শ চাই।

আসাদুজ্জামান রুমন বলেন, বলেন, শ্রম অধিদপ্তরের ৫২ টা অফিস আছে সারা দেশে। সেখানে গেলেই রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন শ্রমিকরা। ঢাকায় আসতে হবে না। স্থানীয় অধিদপ্তরে গেলেই হবে। ভেরিফিকেশনেশ্রমিক নির্দিষ্ট কারখানায় কাজ করেছেকিনা সেই বিষয় নিশ্চিত করতে চাই। কাজের ট্রান্সপারেন্সিটা রাখতে চাই।

সৈয়দ সাদিয়া হাসান বলেন, আমরা BGMEA এর কাছে কর্মহীন শ্রমিকদের লিস্ট পাঠিয়েছি, একটু সময় নিলেও কোনো লিস্ট ফিরিয়ে দেয়নি তারা। সেই লিস্ট থেকে অনেকেই সহায়তা পেয়েছেনআবার কেউ কেউ পায়নি।

শ্রমিক নেতারা বলেন, ৪ বছর ধরে শুনি টাকা পাবে, কিন্তু পাচ্ছে কোথায়? আয়োজন মনে হয় বিশাল, কিন্তুশেষেকিছুইহয়না।শ্রমিক অন্যায় না করলে ও চাকরীর থেকে রিজাইন নিতে বাধ্য করে কারখানার মালিক।শতকরা ৯০জন শ্রমিক ভুক্তে ভোগী। শ্রমিকরা ভাসমান ভাবে শ্রম এলাকায় বসবাস করেন।সেক্ষেত্রে কর্মহীন শ্রমিক পাওয়া কঠিন। করণ কাজ নাথাকলে শ্রমিকরা গ্রামে চলে যায়।

শ্রমিক নেতারা আরো বলেন, করোনার সময় ছাড়াও এখনো শ্রমিক ছাটাই হচ্ছে, অনেকে অসুস্থ হয়ে চাকরীচুত্য হচ্ছে। তাদের ফেডারেশনের মাধ্যমে রেজিঃ করতে পারলে ভালো হয়। কিন্তু আমরা রেজিষ্ট্রেশন করার সহজ উপায় পাইনি। কর্মহীন শ্রমীক গ্রামে চলে গেছে, তাহলে সে কিভাবে রেজিঃ করতে পারবেএ কি সম্ভব! BBGMEA & BKMEA ই লাথি মেরে বের করে দিছে, তারা কিভাবে সাহায্য করবে শ্রমিকদরে। ট্রেড ইউনিয়ন শ্রমিকের চাদায় চলে। এখানে যে সমস্যাগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো তা সব সময়ই শুনি, তবে সমস্যা গুলো EU & giz এর উদ্যোগে কিছুটা সহজ সমাধানের উপায় আছে বলে মনে হচ্ছে। ট্রেড ইউনিয়নকে সুযোগ দেন, শ্রমিকদের খোঁজ করা, প্রচারপ্রচারনাকরারজন্য।

বার্তা প্রেরক
রাজীব আহমেদ
সমন্বয়ক, (প্রোগ্রাম) কর্মজীবী নারী
যোগাযোগ: 01726291664 | PDF

KarmojibiNari: 159/A, Regent parbata Grand, Shusona, Apartment -102 & 104, Senpara, Parbata, Mirpur, Dhaka.

জাতীয় ও স্থানীয় শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সাথে রপ্তানীমুখী শিল্পের কর্মহীন ও দুঃস্থ শ্রমিকদের জন্য সামাজিক সহায়তা কার্যক্রম বিষয়ক কর্মশালা

বরাবর,
বার্তা সম্পাদক/প্রধান প্রতিবেদক/ এসাইনমেন্ট অফিসার
কর্মজীবী নারীর পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন!

কর্মজীবী নারী আগামী  এপ্রিল ২০২৪ রোজ মঙ্গলবারসকাল (১০.৩০ টা থেকে দুপুর ১ টা) বিসিসিপি, বাডি নং: ০৮রোড০৩বোকসেকশন১১মিরপুরঢাকা ১২১৬ জাতীয় ও স্থানীয় শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সাথে রপ্তানীমুখী শিল্পের কর্মহীন  দুঃস্থ শ্রমিকদের জন্য সামাজিক সহায়তা কার্যক্রম বিষয়ক কর্মশালার আয়োজন করেছে। উক্ত কর্মশালায় সভাপতিত্ব করবেন কর্মজীবী নারীর সহ-সভাপতি উম্মে হাসান ঝলমল।

উপস্থিত থাকবেন এবং বক্তব্য প্রদান করবেন স্কপ এর কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি।

অনুগ্রহপূর্বক উক্ত আয়োজনে আপনার বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক / দর্শক নন্দিত টেলিভিশন চ্যানেল / বার্তা সংস্থার পক্ষ থেকে একজন প্রতিবেদক ও একজন চিত্র সাংবাদিক / ক্যামেরা ক্রু পাঠানোর অনুরোধ করছি।

বার্তা প্রেরক
রাজীব আহমেদ
সমন্বয়ক, (প্রোগ্রাম) কর্মজীবী নারী | PDF
যোগাযোগ: 01726291664

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনায় কর্মজীবী নারী’র ক্ষোভ প্রকাশ

কর্মজীবী নারীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিরীন আখতার, সভাপতি দিলনাশিঁ মহসেন, সহসভাপতি উম্মে হাসান ঝলমল ও শাহীন আক্তার পারভীন, সাধারণ সম্পাদক শারমিন কবীর, নির্বাহী পরিচালক রোকেয়ারফিক এবং অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক সানজিদাসুলতানা জগন্নাথবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনাকে একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ড উল্লেখ করে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে।

নেতৃবৃন্দ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এই ঘটনা অবন্তিকাকে কতটা মানসিক চাপে ফেলেছে এটা সহজেই অনুমান করা যায়, যদি শুরু থেকেই কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করত তাহলে আজকে তাকে এভাবে হারিয়ে যেতে হতো না।  নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, অবন্তিকার এই ঘটনার পর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে আরও একজন শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ আনলেন । তাঁর বক্তব্য ছিল আরও ভয়াবহ। নেতৃবৃন্দ বলেন, মেয়েটির প্রতি সুবিচার করা দূরে থাক এই মেয়েটি প্রতিবাদ করার কারণে এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। নেতৃবৃন্দ  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে একেরপর এক যৌন হয়রানির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করছেন।

নেতৃবৃন্দ বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক নির্দেশনা ২০০৯ অনুযায়ী, সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাধ্যতামূলকভাবে একটি কার্যকর যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি থাকবে। অবন্তিকা ও কাজী ফারজানা মিমের  ঘটনা উল্লেখিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটির কার্যকারিতাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

নেতৃবৃন্দ মহামান্য হাইকোর্ট এর নির্দেশনার আলোকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান। একই সাথে এই ঘটনাগুলি কখন, কোথায়, কিভাবে ঘটছে এসব বিষয়ে তদন্ত করার দাবি জানান। পাশাপাশি তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য যৌন হয়রানি ও নিপীড়নমুক্ত শিক্ষার পরিবেশ গড়ে তুলতে মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক নির্দেশনা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান যাতে আর কোন অবন্তিকাকে হারিয়ে যেতে না হয়। একইসাথে নেতৃবৃন্দ অবন্তিকাসহ সকল ঘটনার বিচারের দাবিতে এবং নারী শিক্ষার্থীর প্রতি সকল ধরনের হয়রানিনির্যাতন বন্ধে নারী ও মানবাধিকার আন্দোলনের সকল সংগঠনকে ঐক্যবদ্ধভাবে  সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান।

বার্তা প্রেরক

হাছিনা আক্তার, সমন্বয়ক (মানবসম্পদ ও প্রশাসন), কর্মজীবী নারী
যোগাযোগ নাম্বার: 01712-479501