কর্মজীবী নারীর ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

কর্মজীবী নারীর ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

‘সকল ক্ষেত্রে অধিকার মর্যাদায়, নারী থাকবে পৃথিবীর বৃহৎ আঙিনা’- এই স্লোগানকে সামনে রেখে এবং ‘সকল শ্রমিকের জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করো’- এই প্রতিপাদ্য নিয়ে মহান মে দিবস ও কর্মজীবী নারীর ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে শ্রমিক সমাবেশ ও লাল পতাকা মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কর্মজীবী নারীর সহসভাপতি উম্মে হাসান ঝলমলের সভাপতিত্বে এবং অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালন সানজিদা সুলতানার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন কর্মজীবী নারীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিরীন আখতার।

আরও বক্তব্য দেন দক্ষিণ এশিয়াভিত্তিক নারীবাদী সংগঠন এশিয়া প্যাসিফিক ফোরাম অন উইমেন, ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এপিডব্লিউএলডি) এর ৮টি দেশ (ভারত, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়শিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপাইন এবং বাংলাদেশ) এর প্রতিনিধিরা, কর্মজীবী নারীর সহসভাপতি ও ট্রেড ইউনিয়ন নেত্রী শাহীন আক্তার পারভীন, শ্রমিক নেত্রী রাবেয়া আক্তার, শেখ শাহনাজ, নার্গিস আক্তার এবং জাকিয়া সুলতানা প্রমুখ।

সমাবেশের প্রধান অতিথি শিরীন আখতার বলেন, আমাদের সবাইকে মনে-প্রাণে বিশ্বাস করতে হবে, শ্রম কখনো সস্তা নয়, শ্রমিক দয়ার পাত্র নয়। আমরা নারীরা এখনো কর্মক্ষেত্রে সমমজুরি, সমমর্যাদা এবং কর্তৃত্ব তৈরি করতে পারিনি। এজন্য আমাদের এখনো বহুদূর যেতে হবে। নারীশ্রমিকদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে তাদের কর্মের ধারাবাহিকতা রক্ষায় কর্মক্ষেত্রে মানসম্মত এবং কার্যকর শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

দক্ষিণ এশিয়াভিত্তিক নারীবাদী সংগঠন এশিয়া প্যাসিফিক ফোরাম অন উইমেন, ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এপিডব্লিউএলডি)-এর প্রোগ্রাম অফিসার অ্যান্ডি কিপ্টা, ইন্দোনেশিয়ান ট্রেড ইউনিয়ন নেতা এ্মিলিয়া ইয়ান্তি, কর্মজীবী নারীর শ্রমিক সমাবেশের উত্থাপিত দাবিসমূহের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে বলেন, সব বৈষম্য দূর করে নারী শ্রমিকের জন্য সামাজিক ন্যয়বিচার ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

মিরপুর অঞ্চলের গৃহশ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠা আঞ্চলিক ফোরাম এর নেত্রী জাকিয়া সুলতানা, গৃহশ্রমিকদের কাজের কোনো নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা এবং মাতৃত্বকালীন ছুটি শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান।

সভাপতিরর বক্তব্যে উম্মে হাসান ঝলমল বলেন, কর্মক্ষেত্রে নারী শ্রমিকরা প্রতিনিয়ত বৈষম্যের শিকার হয়ে থাকে। এসব বৈষম্য দূরীকরণে আইনের সঠিক প্রয়োগ করতে হবে। যেখানে শ্রমিকের ন্যায্য অধিকার নিয়ে কার্পণ্য করা হবে, সেখানেই সংগঠিত হয়ে অধিকার আদায় করতে হবে।

সমাবেশ শেষে একটি বর্ণাঢ্য লাল পতাকা মিছিল প্রেস ক্লাব থেকে পল্টন মোড় প্রদক্ষিণ করেন।

News Link: kalbela

কর্মক্ষেত্রে নারীরা এখনো সমমজুরি ও কর্তৃত্ব তৈরি করতে পারেনি : শিরীন আখতার

কর্মক্ষেত্রে নারীরা এখনো সমমজুরি ও কর্তৃত্ব তৈরি করতে পারেনি : শিরীন আখতার

কর্মক্ষেত্রে নারীরা এখনো সমমজুরি ও কর্তৃত্ব তৈরি করতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্তিক দলের (জাসদ) একাংশের সাধারণ সম্পাদক শ্রমিক নেত্রী শিরীন আখতার। তিনি বলেন, আমাদের সবাইকে মনে-প্রাণে বিশ্বাস করতে হবে, শ্রম কখনো সস্তা নয়, শ্রমিক দয়ার পাত্র নয়।

আমরা নারীরা এখনো কর্মক্ষেত্রে সমমজুরি, সমমর্যাদা ও কর্তৃত্ব তৈরি করতে পারিনি। এজন্য আমাদের এখনো বহুদূর যেতে হবে। নারীশ্রমিকদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে, তাদের কর্মের ধারাবাহিকতা রক্ষায় কর্মক্ষেত্রে মানসম্মত শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র (ডে কেয়ার সেন্টার) প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

বুধবার (১ মে) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক শ্রমিক সমাবেশ এসব কথা বলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠন (এনজিও) কর্মজীবী নারীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিরীন আখতার। মহান মে দিবস ও কর্মজীবী নারীর ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে তিনি প্রধান অতিথি ছিলেন। সমাবেশ শেষে একটি বর্ণাঢ্য লাল পতাকা মিছিল প্রেসক্লাব থেকে পল্টন মোড় প্রদক্ষিণ করে। ‘সকল ক্ষেত্রে অধিকার মর্যাদায়, নারী থাকবে পৃথিবীর বৃহৎ আঙ্গিনায়’ স্লোগানে আয়োজিত কর্মসূচির প্রতিপাদ্য ছিল ‘সব শ্রমিকের জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত কর।’

কর্মজীবী নারীর সহ-সভাপতি উম্মে হাসান ঝলমলের সভাপতিত্বে সমাবেশ সঞ্চালনা করেন অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক সানজিদা সুলতানা। সমাবেশে বক্তব্য দেন দক্ষিণ এশিয়াভিত্তিক নারীবাদী সংগঠন এশিয়া প্যাসিফিক ফোরাম অন উইমেন, ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (এপিডব্লিউএলডি) ভারত, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপাইন ও সিঙ্গাপুরসহ আটটি দেশের প্রতিনিধি।

আরো বক্তব্য দেন, কর্মজীবী নারীর সহ-সভাপতি ও ট্রেড ইউনিয়ন নেত্রী শাহীন আক্তার পারভীন, শ্রমিক নেত্রী রাবেয়া আক্তার, শেখ শাহনাজ, নার্গিস আক্তার, জাকিয়া সুলতানাসহ অন্যরা।

এপিডব্লিউএলডির প্রোগ্রাম অফিসার অ্যান্ডি কিপ্টা ও ইন্দোনেশিয়ান ট্রেড ইউনিয়ন নেতা এমিলিয়া ইয়ান্তি শ্রমিক সমাবেশে কর্মজীবী নারী উত্থাপিত দাবিগুলোর প্রতি সংহতি প্রকাশ করেন। বৈষম্য দূর করে নারী শ্রমিকের জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তারা।

মিরপুর অঞ্চলের গৃহশ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠা আঞ্চলিক ফোরামের নেত্রী জাকিয়া সুলতানা গৃহশ্রমিকদের কাজের কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট এবং মাতৃত্বকালীন ছুটি শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান।

সভাপতিরর বক্তব্যে উম্মে হাসান ঝলমল বলেন, কর্মক্ষেত্রে নারী শ্রমিকেরা প্রতিনিয়ত বৈষম্যের শিকার হয়ে থাকেন। এসব বৈষম্য দূর করতে আইনের সঠিক প্রয়োগ করতে হবে। যেখানে শ্রমিকের ন্যায্য অধিকার নিয়ে কার্পণ্য করা হবে, সেখানেই সংগঠিত হয়ে অধিকার আদায় করতে হবে।

কর্মজীবী নারীর প্রোগ্রাম সমন্বয়ক রাজীব আহমেদ পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

News Link: protidinersangbad

কর্মক্ষেত্রে নারীরা এখনো সমমজুরি ও কর্তৃত্ব তৈরি করতে পারেনি : শিরীন আখতার

কর্মক্ষেত্রে নারীরা এখনো সমমজুরি ও কর্তৃত্ব তৈরি করতে পারেনি : শিরীন আখতার

কর্মক্ষেত্রে নারীরা এখনো সমমজুরি ও কর্তৃত্ব তৈরি করতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্তিক দলের (জাসদ) একাংশের সাধারণ সম্পাদক শ্রমিক নেত্রী শিরীন আখতার। তিনি বলেন, ‘আমাদের সবাইকে মনে-প্রাণে বিশ্বাস করতে হবে, “শ্রম কখনো সস্তা নয়, শ্রমিক দয়ার পাত্র নয়।” আমরা নারীরা এখনো কর্মক্ষেত্রে সমমজুরি, সমমর্যাদা ও কর্তৃত্ব তৈরি করতে পারিনি। এজন্য আমাদের এখনো বহুদূর যেতে হবে। নারীশ্রমিকদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে, তাদের কর্মের ধারাবাহিকতা রক্ষায় কর্মক্ষেত্রে মানসম্মত শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র (ডে কেয়ার সেন্টার) প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’

বুধবার (১ মে) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক শ্রমিক সমাবেশ এসব কথা বলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠন (এনজিও) কর্মজীবী নারীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিরীন আখতার। মহান মে দিবস ও কর্মজীবী নারীর ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে তিনি প্রধান অতিথি ছিলেন। সমাবেশ শেষে একটি বর্ণাঢ্য লাল পতাকা মিছিল প্রেসক্লাব থেকে পল্টটন মোড় প্রদক্ষিণ করেন। ‘সকল ক্ষেত্রে অধিকার মর্যাদায়, নারী থাকবে পৃথিবীর বৃহৎ আঙ্গিন’ স্লোগানে আয়োজিত কর্মসূচির প্রতিপাদ্য ছিল ‘সব শ্রমিকের জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত কর।’

কর্মজীবী নারীর সহ-সভাপতি উম্মে হাসান ঝলমলের সভাপতিত্বে সমাবেশ সঞ্চালনা করেন অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালন সানজিদা সুলতানা। সমাবেশে বক্তব্য দেন দক্ষিণ এশিয়াভিত্তিক নারীবাদী সংগঠন এশিয়া প্যাসিফিক ফোরাম অন উইমেন, ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (এপিডব্লিউএলডি) ভারত, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়শিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপাইন ও সিঙ্গাপুরসহ আটটি দেশের প্রতিনিধি।

আরো বক্তব্য দেন কর্মজীবী নারীর সহ-সভাপতি ও ট্রেড ইউনিয়ন নেত্রী শাহীন আক্তার পারভীন, শ্রমিক নেত্রী রাবেয়া আক্তার, শেখ শাহনাজ, নার্গিস আক্তার, জাকিয়া সুলতানাসহ অন্যরা।

এপিডব্লিউএলডির প্রোগ্রাম অফিসার অ্যান্ডি কিপ্টা ও ইন্দোনেশিয়ান ট্রেড ইউনিয়ন নেতা এমিলিয়া ইয়ান্তি শ্রমিক সমাবেশে কর্মজীবী নারী উত্থাপিত দাবিগুলোর প্রতি সংহতি প্রকাশ করেন। বৈষম্য দূর করে নারী শ্রমিকের জন্য সামাজিক ন্যয়বিচার ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তারা।

মিরপুর অঞ্চলের গৃহশ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠা আঞ্চলিক ফোরামের নেত্রী জাকিয়া সুলতানা গৃহশ্রমিকদের কাজের কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট এবং মাতৃত্বকালীন ছুটি শ্রম আইনে অর্ন্তভুক্ত করার দাবি জানান।

সভাপতিরর বক্তব্যে উম্মে হাসান ঝলমল বলেন, কর্মক্ষেত্রে নারী শ্রমিকেরা প্রতিনিয়ত বৈষম্যের শিকার হয়ে থাকেন। এ সব বৈষম্য দূর করতে আইনের সঠিক প্রয়োগ করতে হবে। যেখানে শ্রমিকের ন্যায্য অধিকার নিয়ে কার্পণ্য করা হবে, সেখানেই সংগঠিত হয়ে অধিকার আদায় করতে হবে।

কর্মজীবী নারীর প্রোগ্রাম সমন্বয়ক রাজীব আহমেদ পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

News Link: priyobanglanews24

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: সকল শ্রমিকের জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত কর

তারিখ: ৩০/০৫/২০২৪

বরাবর,
বার্তা সম্পাদক/প্রধান প্রতিবেদক/এসাইনমেন্ট অফিসার
জনাব
মহান মে দিবস-২০২৪ ও কর্মজীবী নারী’র ৩৩ বছরের শুভেচ্ছা!

কর্মজীবী নারী একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠন হিসেবে ১ মে ১৯৯১ সাল থেকে কাজ করছে। এই সংগঠনের লক্ষ্য হচ্ছে নারী ও পুরুষের সমতা আনয়ন, নারী ও নারীশ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং উন্নয়নের মূল ধারায় তাদের সম্পৃক্ত করা। প্রথম থেকেই “কর্মজীবী নারী” আইএলও কনভেনশন ও দেশে প্রচলিত শ্রমআইনসহ অন্যান্য আইন অনুযায়ী নারী ও নারী শ্রমিকের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করে আসছে।

এরই ধারাবাহিকতায় কর্মজীবী নারী আগামী ১ মে, ২০২৪ সকাল ৮.৩০ মিনিটে মহান মে দিবস-২০২৪ ও ৩৩ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে ‘সকল  ক্ষেত্রে অধিকার মর্যাদায়, নারী থাকবে পৃথিবীর বৃহৎ আঙ্গিনায়’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে এবং “সকল শ্রমিকের জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত কর” এই প্রতিপাদ্য নিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে শ্রমিক সমাবেশ ও মিছিল এর আয়োজন করেছে।

উক্ত আয়োজনে সভাপতিত্ব করবেন কর্মজীবী নারী’র সহ-সভাপতি উম্মে হাসান ঝলমল। প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখবেন কর্মজীবী নারী’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিরীন আখতার। সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখবেন বিলস এর নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ, কর্মজীবী নারী’র অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক সানজিদা সুলতানা, স্কপ এর কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি।

অনুষ্ঠান               : শ্রমিক সমাবেশ ও মিছিল
বিষয়                   : সকল শ্রমিকের জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত কর

তারিখ, সময় ও স্থান: ১ মে ২০২৪, জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকা। সময়: সকাল ৮.৩০ মিনিট

অনুগ্রহপূর্বক উক্ত আয়োজনে আপনার বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক / দর্শক নন্দিত টেলিভিশন চ্যানেল / বার্তা সংস্থার পক্ষ থেকে একজন প্রতিবেদক ও একজন চিত্র সাংবাদিক / ক্যামেরা ক্রু পাঠানোর অনুরোধ করছি।
বার্তা প্রেরক
রাজীব আহমেদ
সমন্বয়ক (প্রোগ্রাম), কর্মজীবী নারী
যোগাযোগ: ০১৭১২৪৭৯৫০১

KarmojibiNari: 159/A, Regent parbata Grand, Shusona, Apartment -102 & 104, Senpara, Parbata, Mirpur, Dhaka.

33rd anniversary of Karmoji Nari’s (KN)

33rd anniversary of Karmoji Nari’s (KN)

Greetings from Karmojibi Nari!

 

On the 33rd anniversary of Karmoji Nari’s (KN), we would like to extend sincere gratitude and share our happiness with you!

Together, let us celebrate this achievement and recommit to empowering women in the workforce. On the eve of International Workers’ Daylet’s honor the contributions of workers worldwide and continue striving for fair labor practices and equality for all.

Pin It on Pinterest